এপার ওপার দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি বন্দে আলি মিঞা পাবনারই মানুষ। ১৯০৬ সালে পাবনা রাধানগরে তাঁর জন্ম। রাধানগর থেকে হিমাইতপুর সৎসঙ্গ আশ্রমের দুরত্ব মাত্র দু মাইলের মত। কবির সহপাঠী বন্ধু সুরেশ মৈত্রকে সঙ্গে নিয়ে তিনি কৈশরে অনেকবার আশ্রমে এসেছেন। ঠাকুরের অসাম্প্রদায়িক আদর্শ মানবতাবাদী কবির মনকে গভীরভাবে আকৃষ্ট ও মুগ্ধ করে। তিনি ঠাকুরকে ইষ্ট - আদর্শরূপে বরণ করে নিলেন।

"তীর্থভূমি হিমাইতপুর" নামক স্মৃতি কথায় কবি উল্লেখ করেছেন তাঁর সৃষ্ট গ্রহণের কথা। ঠাকুর ছিলেন অসাধারণ ব্যক্তি। তাঁর বিরাট ব্যক্তিত্বের সান্নিধ্যে থেকে আমি আত্ম উপলব্ধির চেতনা লাভ করেছি। তার ভক্ত ও শিষ্য হিন্দু ও মুসলমান সকল সম্প্রদায়ের লোক। দীক্ষা গ্রহণের পর আশ্রম থেকে প্রকাশিত ‘সৎসঙ্গী’ পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব অর্পিত হলো কবির উপরে।
বাংলা সাহিত্যে এমন লেখক পাঠক কমই আছেন - যাঁদের স্মৃতির মণিকোঠায় শৈশবের সেই অপূর্ব ছড়াটি ভেসে ওঠে না -
"আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর"
আপনার মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ দিন
সম্পাদনায়: রিন্টু কুমার চৌধুরী
পরিচালক, শ্রেয় অন্বেষা
(শ্রীশ্রীঠাকুর’র আদর্শ ও কর্ম ভিত্তিক একটি গবেষণা প্রতিষ্টান
No comments:
Post a Comment